পশুপালনের প্রাচীন পদ্ধতি (পরিবার ভিত্তিক, স্বল্প পরিসরে এবং বিক্ষিপ্ত ভাবে) প্রাণিজ প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে এবং ব্যবসা বান্ধব হতে সহায়ক নয় । ফার্মিং কমিউনিটি সমূহের উৎপাদন ক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজন প্রাণিপালনের পদ্ধতিগত উন্নয়ন, প্রাণি চিকিৎসার বিস্তৃতি , প্রাণিরোগ প্রতিরোধ ওনিয়ন্ত্রণ এবং এতদসঙ্গে নিখুত সম্প্রসারণ কার্যক্রম ইত্যাদি । জেলায় অবস্থিত সকল উপজেলা প্রাণি-সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্র সমূহের মাধ্যমে খামার এবং থানা সমূহ হতে আনিত/আগত গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগী সহ অন্যান্য পাখি সমূহের চিকিৎসা, টিকা ও পরামর্শ প্রদান , কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে গবাদিপশুর জাত উন্নয়নে পশুর মালিকগণকে সর্বাত্মক সহযোহিতা প্রদান করা হচ্ছে । বার্ড ফ্লু, এনথ্রাক্স ও ক্ষুরা রোগের মত জুনুটিক রোগ সমূহের বিস্তার রোধে কৃষক পর্য্যায়ে প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে । এ ছাড়া পশুপালন ও রোগনিয়ন্ত্রণ বিষয়ে সময় সময় প্রশিক্ষণ ও সচেতনতামুলক সভা করা হচ্ছে, যা সংশ্লিষ্ট অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমের অন্যতম ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস